শার‘ঈ মানদণ্ডে তাবীয-কবচ এবং ঝাড়-ফুঁক

প্রবন্ধ পেইজ পরিচিতি
শিরোনাম: শার‘ঈ মানদণ্ডে তাবীয-কবচ এবং ঝাড়-ফুঁক
ভাষা: বাংলা
লেখক: আব্দুল আলীম বিন কাওসার
সম্পাদক: আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া
প্রকাশনায়: ইসলাম প্রচার ব্যুরো, রাবওয়াহ, রিয়াদ
সংক্ষিপ্ত বর্ণনা: তাবীয ব্যবহারকারী যদি বিশ্বাস করে যে, আল্লাহ ব্যতীত এসব জিনিসের নিজস্ব শক্তি রয়েছে, তাহলে সে বড় শির্ককারী হিসাবে গণ্য হবে। পক্ষান্তরে যদি সে বিশ্বাস করে যে, সবকিছু আল্লাহ্র হাতে; কিন্তু এগুলি মাধ্যম মাত্র এবং এগুলির নিজস্ব কোনো শক্তি নেই, তাহলে সে ছোট শির্ককারী হিসাবে গণ্য হবে। কেননা সে শরী‘আতে অনোনুমোদিত কারণকে কারণ হিসাবে গ্রহণ করেছে এবং আল্লাহ ছাড়া অন্যের দিকে তার অন্তর ঝুঁকে পড়েছে। তার অন্তর যদি এসব জিনিসের প্রতি নির্ভরশীল হয়ে পড়ে এবং সে এগুলির মাধ্যমে কল্যাণ সাধন ও অকল্যাণ দূরীকরণের আশা করে, তাহলে তার এই আমল বড় শির্কের মাধ্যম হিসাবে গণ্য হবে। সুতরাং তাবীয ব্যবহার সম্পর্কে আমাদের সাবধান হওয়া উচিত।
সংযোজন তারিখ: 2015-03-11
শর্ট লিংক: http://IslamHouse.com/823055
:: এই শিরোনামটি বিষয় অনুসারে নিম্নের ক্যাটাগরিগুলোতে বিন্যস্ত ::
এই ‘বিষয় পরিচিতি’টি নিম্নোক্ত ভাষায় অনূদিত:: আরবী
বিষয়ের সংযুক্তিসমূহ ( 2 )
1.
শার‘ঈ মানদণ্ডে তাবীয-কবচ এবং ঝাড়-ফুঁক
835.2 KB
: শার‘ঈ মানদণ্ডে তাবীয-কবচ এবং ঝাড়-ফুঁক.pdf
2.
শার‘ঈ মানদণ্ডে তাবীয-কবচ এবং ঝাড়-ফুঁক
4.7 MB
: শার‘ঈ মানদণ্ডে তাবীয-কবচ এবং ঝাড়-ফুঁক.doc
Go to the Top