শূকরের এনজাইম বিশিষ্ট খাবার হারাম
হলান্ডে একটি সংবাদ বিবরণীতে, খাদ্যে ব্যবহৃত অতিরিক্ত ফ্লেবার সম্পর্কে একটি রিপোর্ট পেশ করা হয়। এটা ছিল ve-tsin নামের চাইনিজ ফ্লেবার সংক্রান্ত যা শূকরের এনজাইম ও প্রোটিন থেকে তৈরি। প্রশ্ন হল, এটা ব্যবহৃত খাদ্য কি মুসলমানের জন্য হারাম বলে গণ্য হবে? যখন কেউ বাজারে যায় এমন অনেক বস্তু পায় যাতে E এবং C নাম্বারের বস্তু বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এগুলো হল স্বাদ ও রঙ নির্দেশক। তবে এ বস্তুগুলোর উৎস কী তা অজানা। অনেকেই এ বস্তুগুলো ক্রয় করে থাকেন সাত-পাঁচ না ভেবেই। এ আচরণ অশুভ নিঃসন্দেহে। আমি আমার পরিবার ও বন্ধুবান্ধবকে এ জাতীয় অজ্ঞতা থেকে রক্ষা করতে চাই। আমি জানতে চাই, কেউ কি আমাকে ঐ বস্তুগুলোর একটা লিস্ট দিতে পারবেন যাতে হারাম জিনিস রয়েছে?
প্রশ্ন
যেসব বস্তু, খাদ্যে বাড়িয়ে দিলে, খাদ্য হারাম হয়ে যায় সে বস্তুগুলো সম্পর্কে বলবেন কি?
হলান্ডে একটি সংবাদ বিবরণীতে, খাদ্যে ব্যবহৃত অতিরিক্ত ফ্লেবার সম্পর্কে একটি রিপোর্ট পেশ করা হয়। এটা ছিল ve-tsin নামের চাইনিজ ফ্লেবার সংক্রান্ত যা শূকরের এনজাইম ও প্রোটিন থেকে তৈরি। প্রশ্ন হল, এটা ব্যবহৃত খাদ্য কি মুসলমানের জন্য হারাম বলে গণ্য হবে? যখন কেউ বাজারে যায় এমন অনেক বস্তু পায় যাতে E এবং C নাম্বারের বস্তু বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এগুলো হল স্বাদ ও রঙ নির্দেশক। তবে এ বস্তুগুলোর উৎস কী তা অজানা। অনেকেই এ বস্তুগুলো ক্রয় করে থাকেন সাত-পাঁচ না ভেবেই। এ আচরণ অশুভ নিঃসন্দেহে। আমি আমার পরিবার ও বন্ধুবান্ধবকে এ জাতীয় অজ্ঞতা থেকে রক্ষা করতে চাই। আমি জানতে চাই, কেউ কি আমাকে ঐ বস্তুগুলোর একটা লিস্ট দিতে পারবেন যাতে হারাম জিনিস রয়েছে?
উত্তর আলহামদু লিল্লাহ
হালাল খাদ্যে যখন কোনো হারাম বস্তু মিশিয়ে দেয়া হয়, হারাম বস্তুর অংশ যত কমই হোক না কেন অথবা যে নামেই হোক না কেন, তাতে হালাল খাদ্য হারাম হয়ে যায়। তাই মুসলমানের উচতি খাবারের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করা। অতঃপর যদি সে এমন নামের বস্তু পায় যে বস্তুর উপকরণ সম্পর্কে জানা নেই, তার জন্য আবশ্যক হবে ঐ বস্তু সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা অথবা সতর্কতার জন্য তা বর্জন করা।